• সিঙ্গাড়া, সমুচা, নাগেট, কাটলেট ইত্যাদি ভাজার সময় তেল খুব বেশি গরম থাকলে তাড়াতাড়ি রং চলে আসে এবং ভেতরে কাঁচা থাকার সম্ভাবনা থাকে। তাই মাঝারি আঁচে সময় নিয়ে ভাজো।
  • তরকারি রান্নার সময় মসলা কসানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  মসলা কসানোর সময় তেল ছেড়ে দিলে বুঝবে মসলা কসানো হয়ে গেছে। এরপরেই মাছ/মাংস ইত্যাদি ঢেলে দাও কড়াইয়ে।
  • মাংস রান্নার সময় চুলার আঁচ বাড়িয়ে রান্না করবে না। এতে মাংস শক্ত হয়ে আসতে পারে। সময় নিয়ে মাঝারি আঁচে কসিয়ে রান্না করো, টেস্ট ভালো হবে। 
  • রান্নায় গরম পানি ব্যবহার করো। তরকারির তাপমাত্রা আর পানির তাপমাত্রা একই থাকার ফলে তাড়াতাড়ি রান্না হবে।
  • মাছ ভাজার আগে মসলা মাখানোর সময় লেবুর রস ব্যবহার করলে আঁষটে গন্ধ থাকে না। সামান্য তেল দিয়ে নিয়ো। এতে মাছ কড়াই বা পাত্রে লেগে যাবে না। কড়াইয়ে তেল গরম হলে সামান্য লবণ ছিটিয়ে দাও। তাহলে তেল এদিক সেদিক ছিটকে যাবে না, তোমার গায়ে পড়বে না।
  • নুডলস সিদ্ধ করার সময় পানিতে এক টেবিল চামচ তেল দিতে পারো। ফলে একটির সঙ্গে অন্যটি লেগে যাবে না। সম্পূর্ণ সিদ্ধ হওয়ার আগে নামিয়ে নাও। ঠান্ডা পানি দিয়ে ঠান্ডা করো। এতে নুডলস ভেঙ্গে যাবে না।
  • সালাদে বেশি লবণ দিবে না। আলতো হাতে মাখাবে। এতে সালাদে দ্রুত পানি জমবে না।
  • সবুজ সবজির রং ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে রান্না করবে।

লেখক হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকার শিক্ষানবিশ শেফ।